সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার নবতর সংগ্রামের কাণ্ডারি শেখ হাসিনা

 প্রকাশ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৫:১৮ অপরাহ্ন   |   সম্পাদকীয়

সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার নবতর সংগ্রামের কাণ্ডারি শেখ হাসিনা


জননেত্রী শেখ হাসিনা সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার নবতর সংগ্রামের কাণ্ডারি। স্বাধীন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সবশেষ ঠিকানা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মর্যাদা যেভাবে বেড়েছে, নাগরিক মানের যেভাবে উন্নয়ন ঘটেছে এবং বিশ্ব দরবারে যেভাবে পরিচিতি পেয়েছে, তা রীতিমতো মিরাকেল।




আজ ২৮ সেপ্টেম্বর। ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন জাতির জনকের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা।


১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে জাতির জনককে সপরিবারে হত্যা করা হলেও বিদেশে থাকার কারণে শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা প্রাণে বেঁচে যান।



বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর কন্যা। এটিই তার বড় পরিচয়। তিনি পরিণত বয়সে একজন দক্ষ, অভিজ্ঞ নেতৃত্বের পরিচয় দিয়ে বাংলাদেশকে, বাংলাদেশের মানুষকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জও মোকাবিলা করতে হচ্ছে নানাভাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে তার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। এমন শুভলগ্নে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি।’



আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘আসলে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের মূল্যায়ন আমাদের করার কোনো প্রয়োজন নেই। তার নেতৃত্ব নিয়ে এখন বিশ্ব নেতারা মূল্যায়ন করে আসছেন। শেখ হাসিনার অর্জন, সাহসিকতা আর প্রজ্ঞা তুলে ধরে বিশ্ব নেতারা ভূয়সী প্রশংসা করছেন।’


‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে তার নেতৃত্ব অনুসরণ করে আসছি। একজন নেতার যে গুণাবলি তার সবই আমরা প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দেখতে পাই। আমরা যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে রাজনীতি করে আসছি, তারা শেখ হাসিনার আর কোনো বিকল্প দেখতে পাই না। আমরা শেখ হাসিনার আদর্শকেও ধারণ করি, লালন করি।’


প্রবীণ এই রাজনীতিক বলেন, ‘আমরা দেশের সব সংকটে শেখ হাসিনার যে বিচক্ষণতার পরিচয় দেখতে পাই, তা সাধারণ নেতার মধ্যে নেই। করোনা মহামারি যেভাবে সামলে এনেছেন, তার জন্য বিশ্বমহলে প্রশংসিত হয়েছেন। রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়ে যেভাবে আশ্রয় দিয়েছেন, এই মানবতা আপনি বিশ্বের অন্য নেতার মধ্যে দেখতে পাবেন না। বিষয়গুলো আমাদের বলার কিছু নেই। সব প্রকাশিত। মানুষ দেখছে। বিশ্ব দেখছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন আজ গোটা জাতির জন্য আনন্দের। সর্বস্তরের মানুষের কাছ থেকে অকৃত্রিম ভালোবাসা তার প্রাপ্য।’


ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যার জন্মদিন মানে গোটা জাতির কাছে উৎসবের দিন। সবার কাছে উদযাপনের দিন। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর বাংলাদেশ কোথায় ছিল আর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ কোথায়, সেটা মূল্যায়ন করলেই প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম পর্যন্ত তিনি সমাদৃত হবেন। সবচেয়ে বিশ্বাসের নেতৃত্ব হয়ে থাকবেন। বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য, মুক্তির জন্য তিনি কীভাবে কাজ করে যাচ্ছেন, তার নির্মোহ বিশ্লেষণ করলেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুর পর শেখ হাসিনার সমকক্ষ আর কাউকে ভাবার সুযোগ নেই বলেও বিশ্বাস করি।’


মানবতার নেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবী হোন এ কামনা করছি।



সম্পাদকীয় এর আরও খবর: